নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার ছয়ানী ইউনিয়নে প্রথম শ্রেনীর ছাত্র এমরান হত্যার রহস্য উন্মোচন ও আসামী গ্রেফতার নিয়ে সকালে পুলিশ সুপারের কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে প্রেস ব্রিফিং করছেন জেলা পুলিশ সুপার মো: আলমগীর হোসেন।
এ সময় তিনি বলেন, হত্যা করার উদ্যেশ্যে তাকে হত্যা করা হয়নি। ৪ জন মিলে তাকে যৌন নির্যাতন করার পর গলায় রশি পেচিয়ে শ্বাস রোধ করে হত্যা করে। এ ঘটনায় ২ জনকে আটক করা হয় এবং বাকীদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে।
উল্লেখ্য গত ২৯ বৃহস্পতিবার নিজ গ্রাম থেকে ইমরান হোসেন নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুজির পর তার সন্ধান না পেয়ে স্বজনরা বিভিন্ন স্থানে প্রচার মাইক বের করেন। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে স্থানীয় ছয়ানী বাজারের একটি পরিত্যক্ত ঘরের মাছের বাক্স থেকে তার লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
বার্তাবাজার/কে.জে.পি